বাংলাদেশ, , রোববার, ৫ মে ২০২৪

পণ্ডিত নিরোদ লীলা গীতা বিদ্যাপীঠে বিজয়া পুর্ণমিলনী অনুষ্ঠানে সায়েদুল আরেফিন : বিজয়া দশমীতে মানব মনে সঞ্চারিত হোক শুভ চেতনা

  প্রকাশ : ২০১৯-১১-৩০ ২০:৩৯:৪০  

পরিস্হিতি২৪ডটকম : ফটিকছড়ি ঐতিহ্যবাহী সু-প্রাচীন প্রতিষ্ঠান সূর্যগিরি আশ্রম কেন্দ্রিয় পর্ষদের নিয়ন্ত্রণাধীন পন্ডিত নিরোদ লীলা গীতা বিদ্যাপীঠের বিজয়া পুর্নমিলনী সম্প্রতি ২৮ নভেম্বর সংগঠনের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান পণ্ডিত তরুণ কুমার আচার্য কৃষ্ণের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সায়েদুল আরেফিন। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৬নং পাইন্দং ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান গৌতম সেবক বড়ুয়া। স্বাগত বক্তব্য রাখেন পণ্ডিত নিরোদ লীলা গীতা বিদ্যাপীঠের অধ্যক্ষ অর্চ্চণা রানী আচার্য। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন লায়ন ডাঃ বরুণ কুমার আচার্য বলাই। মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করেন উপদেষ্টা পণ্ডিত শান্তিপদ আচার্য। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন উজ্জ্বল দাশ, কৃষ্ণ বণিক, বন্ধন আচার্য, সুজন দে, সুজন দে, সেতু আচার্য প্রমূখ। এসময় প্রধান অতিথি বলেন, বাঙালি হিন্দুদের কাছে দুর্গাপূজা বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব। শুভ বিজয়া দশমী বাঙালি হিন্দুদের বৃহত্তম শারদীয় ধর্মীয় উৎসবের সমাপনী দিবস। শুক্লাপক্ষের ষষ্ঠী তিথিতে দেবী দুর্গার আবাহন হয়েছিল। আর বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিক পরিসমাপ্তি ঘটে। দেবী দুর্গা অশুভের বিরুদ্ধে শুভ শক্তির বিজয়ের প্রতীক। এ বিজয় অর্জিত হয় আদ্যাশক্তি মহামায়ার সক্রিয় ভূমিকায়। মাতৃরূপিণী মহাশক্তি দুর্গা অশুভ শক্তির কবল থেকে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড ও ভক্তকুলকে রক্ষা করেন। এই অমিত চেতনার সঙ্গে আবহমান বাংলার লোকজ সংস্কৃতি যুক্ত। অনুষ্ঠান শেষে প্রধান অতিথিকে পণ্ডিত নিরোদ লীলা গীতা বিদ্যাপীঠের পক্ষ থেকে ক্রেস্ট প্রদান করেন।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি



ফেইসবুকে আমরা