পরিস্হিতি২৪ডটকম : মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,মাদার অফ হিউমিনিটি,গণতন্ত্রের মানস কন্যা,জাতির পিতার সুযোগ্য উত্তরসূরির নিকট আকুল আবেদন:- বঙ্গপিতার সুযোগ্য সন্তান- আমাদের সকলের আবেদনের শেষ আশ্রয় স্হল- দেশের নিরহংকার প্রধানমন্ত্রী, মা জননী আপনি ২০০০ সালে যখন ক্ষমতায় ছিলেন, সেই সময়ে পাঠদান অনুমতি প্রাপ্ত অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠােনের একাডেমীক স্বীকৃতি আপনার পরবর্তী সরকারের শেষ সময়ে দিয়েছে।
মহান জাতির পিতার সুযোগ্য উত্তরসূরি হওয়ায় পরিশেষে আবার আপনি ক্ষমতায় আসার পর ২০১০ সালে অন লাইন আবেদনের মাধ্যমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান MPO ভুক্ত করা হয়।
২০১০ সালের সরকারের এবং পরবর্তী সরকারের শিক্ষা মন্ত্রী একই ব্যক্তি ছিলেন। তিনি দ্বিতীয় মেয়াদের সময়ে MPO ভুক্ত ২০১০ সালের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের MPO এর স্তর বিন্যাসের জন্যে জেলা প্রশাসক এর মাধ্যমে যাবতীয় ডকুমেন্ট শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশ দেন এবং জেলা প্রশাসক কর্তৃক পাঠানো হলে ও কেন কিংবা কি কারনে সেই স্তর বিন্যাস আর আলোর মুখ দেখেনি।
মাদার হিউমিনিটি,জাতির পিতার সুযোগ্য উত্তরসূরি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবার আপনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব আওয়ামী ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তানদের হাতে অর্পণ করেছেন বিধায় ২০১০ সালের MPO ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমুহের MPO স্তর বিন্যাসের বিষয়ে নির্দেশনা প্রদানের জন্য সবিনয়ে আকুল আবেদন জানাচ্ছি। তাছাড়া ২০১০ সালের অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিম্ন মাধ্যমিক স্তরের MPO ভুক্ত হলে ও অনেক প্রতিষ্ঠান ২০১৫ সালে আপনার প্রদত্ত ” শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব ” পেয়েছিল এবং যথারীতি কার্যক্রম ও চালাচ্ছে। ইতিমধ্যে বিগত প্রোগ্রামে নিম্ন মাধ্যমিক MPO ভুক্ত চট্টগ্রামের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্কেচ ও পাইথন প্রোগ্রামে সফলতার স্বাক্ষর রেখেছিল। কিন্তু মাধ্যমিক স্তরের MPO না থাকায় ল্যাবের কার্যক্রম চালাতে অনেকটা হিমশিম খাচ্ছে।
MPO স্তর বিন্যাসের ক্ষেত্রে ” শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব” সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে আপনার সুদৃষ্টি কামনা করছি।
মহান আল্লাহ যেন আপনাকে দীর্ঘায়ু দান করেন- মহান আল্লাহ’র কাছে এই প্রার্থনা :- আমিন
বিনীত নিবেদক :
তালুকদার এন.এম.টি.ডি
যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক
জাতীয় যুব সংহতি,চট্টগ্রাম মহানগর।