পরিস্থিতি২৪ডটকম : বৃহত্তর চট্টগ্রাম ডেন্টাল এসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ ডেন্টাল এসোসিয়েশন চট্টগ্রাম জেলা শাখার আয়োজনে দন্ত চিকিৎসকদের নিয়ে দিনব্যাপী ”সায়েন্টেফিক সেমিনার” ২০২৩ আজ রবিবার ২৯ অক্টোবর নগরীর একটি রেষ্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, বৃহত্তর চট্টগ্রাম ডেন্টাল এসোসিয়েশন এর সভাপতি মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন। বাংলাদেশ ডেন্টাল এসোসিয়েশন চট্টগ্রাম জেলা শাখার সভাপতি ডা,মুজিবুল হকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন উদয়নের পরিচালনায়, কোরআন তেলাওয়াত করেন এইচ এম হারুনুর রশীদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন – অফসোনিন ফার্মাসিউটিক্যাল লিঃ রিওজিনাল ম্যানেজার প্রণয় পাল, সহ সভাপতি মিনহাজ উদ্দীন, হারুনর অর রশীদ, এন এম খান,মনির আজাদ,স্বপন দে, সাংগঠনিক সম্পাদক কানু দাশ,অর্থ সম্পাদক রাজেশ্বর ধর বাসু, সহ সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জয়া ভট্টাচার্য, বিপ্লব চক্রবর্তী,অনুপ কুমার দাশ। উক্ত সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন, এইচ এম মুবিন সিকদার,নাজিম উদ্দীন, মাহবুবুর রহমান,কামরুজ্জামান, খুরশিদ আলম,হাসিনা রহমান,শফিউল বশর, জয়শ্রী দেবী,কৃষ্ণা দেবী,দিপা আক্তার,কামনা তালুকদার, মিজানুর রহমান সেলিম, এয়াকুব আলী,শিমুল কান্তি সেন,রুপন কান্তি নাথ,মোং সালাম,বন্দন কান্তি বড়ুয়া,মোং ফোরকান,হাসান শরীফ,এম কে সরকার,মোহাম্মদ উল্লাহ দুলাল,অহিদুল আলম,সোহেল মানিক,জাকারিয়া, রিয়াজুল ইসলাম,।দিপু দাশ, গৌতম দাশ,অনুপ কুমার দাশ ,দীপক কান্তি বৈদ্য, রুপন কান্তি শীল,রতন কান্তি দাশ, আশরাফুল আমিন,মো: আবদুছ ছালাম, রাশেদা আকতার,শিমুল কান্তি বড়ুয়া, দিলিপ বড়ুয়া,সুমন ভট্টচার্য্য,প্রমেল বড়ুয়া,মনজুরুল করিম,মো:সাইফুল আলম,রিয়াজ উদ্দীন,মো: আল আমিন প্রমুখ।সেমিনারে দন্ত চিকিৎসার দন্ত চিকিৎসার বিভিন্ন নতুন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেন। তাঁরা বলেন,দাঁতের বেশির ভাগ সমস্যার জন্য সচেতনতার অভাবই দায়ী।সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য ‘দন্ত্যচিকিৎসা’ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রক্ত পড়া, মাড়ি ও হাড় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, দাঁতের শিকড় উন্মুক্ত হয়ে শিরশির অনুভূতি, ব্যথা, খাবারের স্বাদ নষ্ট, দাঁতের ফাঁকে পকেট তৈরি, দাঁতের মজ্জা ক্ষতিগ্রস্ত, দাঁত নড়া, দাঁত পড়ে যাওয়া থেকে নানা জটিলতার তৈরি হয় তাই প্রতি ৬ মাস অন্তর অন্তর দন্ত চিকিৎসক দ্বারা দাঁত পরীক্ষা করা জরুরী। সাধারণত দাঁত থাকতে যারা দাঁতের মর্যাদা বোঝে না, শেষ পর্যন্ত তাদের একটু বেশিই ঝামেলা পোহাতে হয়। ঠিক এই ব্যাপারটিই ঘটে আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে। সমস্যা গুরুতর হওয়ার পরই কেবল তারা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়।বাংলাদেশের মোট ক্যান্সার-আক্রান্তদের মধ্যে শতকরা ৩০ ভাগই মুখের ক্যান্সারে আক্রান্ত। এর মধ্যে আবার ৬১ ভাগই হলো নারী। গবেষণায় দেখা গেছে, এদের মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগই পান, সুপারি ও বিভিন্ন তামাকজাতীয় দ্রব্য সেবনের ফলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি