বিশ্ব পরিবেশ দিবস – ২০২১ উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ পরিবেশ উন্নয়ন সোসাইটি ( বাপউস) এর ওয়েবিনারে বক্তারা :
“মানবসভ্যতার অস্তিত্বরক্ষায় প্রতিবেশ-সংরক্ষণ এবং অবক্ষয়িত পরিবেশ পুনরুদ্ধারের কোনো বিকল্প নেই।”
পরিস্হিতি২৪ডটকম : পরিবেশবাদী সংগঠন বাংলাদেশ পরিবেশ উন্নয়ন সোসাইটি ( বাপউস) এর আয়োজনে ‘প্রতিবেশ পুনরুদ্ধার, হোক সবার অঙ্গীকার’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ৫ জুন ২০২১, শনিবার বিকাল ৩ ঘটিকায় এক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়। বাপউস এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এ কে এম আবু ইউসুফ এর সভাপতিত্বে ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন এএনএফএল এর ব্যাবস্হাপনা পরিচালক লায়ন আহসানুল করিম এমজেএফ। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ডা. মো: জামাল উদ্দীনের সঞ্চালনায় প্রধান আলোচক ছিলেন সিএইচআরসির সভাপতি সোহেল মো: ফখরুদ-দীন। আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন ব্যাংকার দুলাল কান্তি বড়ুয়া, সিডিসি চট্টগ্রাম বিভাগের সভাপতি মো: ঈশা খান, সাংবাদিক প্রাবন্ধিক নুর মোহাম্মদ রানা, ক্লিন বাংলাদেশ এর সভাপতি লায়ন মোঃ আবু ছালেহ, ডায়মন্ড সিমেন্ট লি : এর ডিজিএম মো: আবদুর রহিম, মোহাম্মদ আলাউদ্দীন চৌধুরী মোর্শেদ, মশিউর রহমান, রিয়াদুল ইসলাম, আশীষ কুমার দাশ, অনুতোষ দত্ত বাবু প্রমুখ। ওয়েবিনারে বক্তারা বলেন,
টেকসই উন্নয়নের জন্য সব পর্যায়ে পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশকে বছরের বিভিন্ন সময়ে নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন হতে হয়। এটা বিপন্ন পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব। প্রকৃতির চরম প্রতিশোধ এই মহামারী। আর এই মহামারী থেকে শিক্ষা নিয়ে মানুষকে একটি সবুজ-পৃথিবী সৃষ্টিতেই মনোনিবেশ করতে হবে। বক্তারা আরো বলেন কর্ণফুলী নদীর দূষণ রোধে সকলকে সচেতন হতে হবে।মানব সৃষ্ট বর্জ্যর কারনে যে হারে কর্ণফুলী নদীর দূষণ বেড়েছে তা রোধ করতে না পারলে ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসবে।তাছাড়াও “মানবসভ্যতার অস্তিত্বরক্ষায় প্রতিবেশ-সংরক্ষণ এবং অবক্ষয়িত পরিবেশ পুনরুদ্ধারের কোনো বিকল্প নেই।” বলে মন্তব্য করেন। ওয়েবিনারে পরিবেশের ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে কর্ণফুলী নদীর দুই ধারে এক কোটি গাছের চারা রোপণের বিষয়ে মতামত ব্যক্ত করা হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি