বাংলাদেশ, , বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

ত্রিপুরায় ইতিহাস গবেষক সোহেল ফখরুদ-দীন ও মুক্তিযোদ্ধা কবি এম এ সাত্তার সংবর্ধিত

  প্রকাশ : ২০১৮-১২-১০ ১১:৪৩:২৮  

পরিস্হিতি২৪ডটকম : বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে যুদ্ধের দিনে আগরতলা ত্রিপুরার সর্ব সাধারন বাঙ্গালী জাতিকে যে সাহায্য সহযোগীতা করেছিলেন, তা আমরা বাঙ্গালী জাতি বাংলাদেশিরা কখনো ভুলবোনা। লক্ষ লক্ষ বাঙ্গালী শরনার্থীকে দুরদিনে ত্রিপুরা-আগরতলা বাসী আশ্রয় দিয়েছেন। খাদ্য ও চিকিৎসা দিয়েছেন। আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে ভারতের এই অবদান ভুলার নয়। বাংলাদেশ ভারতের সাহিত্য সাংস্কৃতির বন্ধন আজও এক এবং অভিন্ন। বিশেষ করে বাংলা রাজ্যগুলোর সাথে। সাহিত্য সাংস্কৃতির এই বন্ধনকে ধরে রাখতে হবে। মাতৃভাষা বাংলা চর্চায় আরো জোড়ালো ভুমিকা রাখতে হবে। গত ৭ ডিসেম্বর ২০১৮ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলা প্রেসক্লাবের সভাগৃহে ভারত বাংলাদেশ সাহিত্য সংস্কৃতি সংসদ বাংলাদেশের বরেন্য ইতিহাস গবেষক সোহেল ফখরুদ-দীন ও মুক্তিযোদ্ধা কবি এম এ সাত্তার এর সংবর্ধনা সভায় বক্তারা উপরোক্ত কথা গুলো বলেন।
ভারত-বাংলাদেশ সাহিত্য সংস্কৃতি সংসদের সভাপতি এডভোকেট কবি শ্রীরাখাল মজুমদারের সভাপতিত্বে সংবর্ধিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি মুক্তিযোদ্ধা এম এ সাত্তার ও বাংলাদেশ ভারত নেপাল ইতিহাস মঞ্চের প্রতিষ্টাতা সাধারন সম্পাদক সোহেল মো. ফখরুদ-দীন। আলোচনায় অংশ নেন রাজ্যের বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব গবেষক ড. দেবব্রত দেবরায়, মাতৃভাষা মিশনের সম্পাদক বরেন্য ইতিহাসবেত্তা অধ্যাপক ড. আশিস কুমার বৈদ্য, শ্রীমতি নিয়তি রায় ব্রম্মন, সংগীত সাধক স্বর্নিমা রায়, ড. প্রনতি মোদক, ড. বীতিকা চৌধুরী, রতন আচার্য, নন্দীতা আচার্য, বাচিক শিল্পী মৌসুমীকর, সঞ্চিতা রাহা, শ্রীমতি কবি লেখক সুদীপ্তা দেবনাথ, সোনালী রায় বাগচী, কবি পুলক কান্তি ধর, রীতা শিব প্রমুখ।
সংবর্ধনা সভায় বাংলাদেশের অতিথি লেখক কবি মুক্তিযোদ্ধা এম এ সাত্তার ও ইতিহাস গবেষক সোহেল ফখরুদ-দীন কে উত্তরীয়, মানপত্র ও বিভিন্ন লেখক গবেষক ও কবি সাহিত্যিকদের বই উপহার দেয়া হয়। রাতে আগত অতিথিদের সম্মানে রাজ্যের অভিজাত হোটেল ওয়েলকাম প্যালেসে নৈশ ভোজের আয়োজন করা হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি



ফেইসবুকে আমরা