পরিস্হিতি২৪ডটকম : বই পড়ে মানুষ তার ভিতরের ঘুমিয়ে থাকা সুপ্ত প্রতিভাকে জাগ্রত করতে পারে। বইয়ের মাধ্যমে জ্ঞানের পরিধি যেমন বৃদ্ধি সম্ভব তেমনি পরজাগতিক মুক্তিও সম্ভব। আর সুফিবাদ তথা অাধ্যাত্মিক বিষয়ের বইগুলো পড়লে ইহজগত ও পরজগতে মুক্তির পথকে সুগম করবে। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় শাহেনশাহ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারীর মত মাইজভাণ্ডারী আদর্শের প্রাণপুরুষ এ জগতে আর একটি হবে না। হযরত জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্ট গঠনের মাধ্যমে হযরত হাসান মাইজভাণ্ডারী সমাজের শিক্ষা-দীক্ষায় অবহেলিতদের উন্নয়নে যে অনন্য অবদান রেখেছেন তা বিরল দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করে। মাইজভাণ্ডারী গাউছিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ সূর্যগিরি আশ্রম শাখার সৌজন্যে নগরীর প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে সাক্ষাতকালে এশিয়াখ্যাত মাইজভাণ্ডার শরীফের জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্ট কর্তৃক প্রকাশিত বইগুলি প্রদানকালে বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রফেসর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া ও সাবেক বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট মেম্বার ড. মনজুর-উল-আমিন চৌধুরী, ‘নাগরিক’র প্রধান সমন্বয়ক কল্যাণ চক্রবর্তী, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির প্রভাষক সাদিকা সুলতানা চৌধুরী, দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশের সহ-সম্পাদক কাঞ্চন মহাজন, ডা. দুলাল কান্তি চৌধুরী, মোহাম্মদ হান্নান কাওয়াল, সৈয়দ আবু ছালেহ, মাইজভাণ্ডারী গাউছিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ সূর্যগিরি আশ্রম শাখার নির্বাহী সদস্য লায়ন ডা. বরুণ কুমার আচার্য বলাই, নিলু দাশ, অভিবসু মল্লিক, দয়াল দত্ত, সোমা চৌধুরী সুমি, কাশ্মীরি দাশ, কৃষ্ণবৈদ্য, ঝুমুর সর্দার প্রমুখ।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি